ভালো বাবে বেঁচে থাকার স্বপ্ন নিয়ে বহু নারী গৃহকর্মী সৌদি আরবের গিয়ে দেশে ফিরতে পারছিনা করোনার নেগেটিভ সার্টিফিকেট নিজেদের কাছে না থাকার কারণে.
এইসব নারীকর্মীরা দীর্ঘদিন ধরে সৌদি আরবের ফিমেল রিসিপশন সেন্টার এবং বাংলাদেশ দূতাবাস পরিচালিত চেক হোমে দেশে ফেরার অপেক্ষায় প্রহর গুনছে.
বাংলাদেশ সরকার সকল প্রবাসীদের কে বাইরে থেকে দেশে আসার জন্য করোনা ভাইরাস এর নেগেটিভ সার্টিফিকেট সবার জন্য বাধ্যতামূলক করেছেন
সে অনুযায়ী সৌদি আরবের অবস্থিত সৌদি দূতাবাস থেকেও বাংলাদেশী প্রবাসীদের ক্ষেত্রে করোনা নেগেটিভ সার্টিফিকেট এর ব্যাপারে নোটিশ জারি করেছেন.
যার কারণে বহু নারী পুরুষ এর বিপত্তি এ কারণে অনেক পুরুষ সহজভাবে ও যদি কোন কিছু করতে পারেন বা কারো সাথে কথা বলে করোনা পরীক্ষার ব্যাপারটা সহজভাবে নিতে পারেন সে ক্ষেত্রে দেখা যায় মহিলা গৃহকর্মীরা অতটা সহজ ভাবে করতে পারে না যার কারণে দেখা যায় মহিলা কর্মীরা বেশি বিপদে পড়েছেন.
সৌদি আরবে থাকে বহু নারী কর্মী অবৈধ হয়ে যাবার কারণে বর্তমান পেক্ষাপটে (অবৈধ থাকা কোন প্রবাসী সরকারের কোন সাহায্য সহযোগিতা পাচ্ছেন না) তাদের পক্ষে করোনাভাইরাস পরীক্ষা করা এখন সম্ভব হচ্ছে না.
সরকারিভাবে করোনা ভাইরাস পরীক্ষা করার বাইরে গিয়ে যদি কেউ ব্যক্তিগত ভাবে করোনা ভাইরাস পরীক্ষা করতে হয় তাহলে তাকে ১০০০ থেকে ১২০০ রিয়াল গুনতে হবে যেটা সবার ক্ষেতরে বহন করা সম্ভব নয়.
তাই সৌদির রিয়াদে থাকা বাংলাদেশ দূতাবাস এসকল অবৈধ নারী কর্মীদের কে দ্রুত দেশে পাঠানোর জন্য পিসিআর টেস্ট বাধ্যতামূলক থেকে সবাইকে অব্যহতি ছেয়েছেন, যাতে করে সবাই সহজভাবে সৌদি আরব থেকে দেশে ফিরতে পারেন.