ফাতেমা নামের এক মহিলাকে দুবাইয়ে কাজ দিবে এমনটাই বলে দালাল নিয়ে যান।
কিন্তু দালালরা ফাতেমাকে কাজ নাম দিয়ে সৌদি আরবের এক মালিকের কাছে বিক্রি করে দেন ফাতেমা থেকে বিস্তারিত জানা যায় যে ওই সৌদি আরব মালিক ফাতেমাকে কয়েক দিন ব্যবহার করে কয়েকজন বাংলাদেশি দালালের কাছে বিক্রি করে দেন বেশি টাকায়।
পরবর্তীতে বাংলাদেশী মালিকেরা ফাতেমাকে সৌদি আরবের আরেকটি মালিকের কাছে বিক্রি করে দেন কিন্তু বিষয়টি ফাতেমা অন্য কেউ জানেন না তিনি তার মালিকের কাছে কাজ করতে থাকেন প্রতিদিন প্রতিটা সময় তিনি তার মালিকের কথা শুনেন এবং সকল কাজকর্ম করেন ফাতেমার কাছে কখনো এটি সন্দেহজনক মনে হয়নি যে ফাতেমাকে বিক্রি করে দেওয়া হয়েছে সৌদি আরবের মালিকের কাছে।
অনেকদিন যাওয়ার ফলে ফাতেমা ফাতেমার মালিকের কাছে বেতন চান অনেক মাসের বেতন ফাতেমাকে দেয়নি যার ফলে মালিকের কাছে আবেদন জানান ওই মহিলা কিন্তু তখন মালিক তাকে অনেক সারিলিক নির্যাতন করেন, তাকে অনেক মারধোর করা হয়।
তখন ফতেমা বুঝতে পারেন এবং পুরোপুরি সেই বুঝে যান যে তাকে বিক্রি করে দেওয়া হয়েছে ওই দালালরা যার কেউ নেই তার সাথে এরকম ব্যবহার করা হচ্ছে এবং তাকে মারার সময় বলা হচ্ছে তোর কোন অধিকার নেই তোকে কেনা হয়েছে যা টাকা পাওয়ার উদার পেয়ে গেছে।
বিষয়টি নিয়ে ওই মুক্তবুদ্ধি মহিলা আর বাড়াবাড়ি করেন নাই পরবর্তীতে তিনি তার ফ্যামিলি মা-বাবা-ভাই-বোন বিষয়ে খুলে বলেন।
পরে বিষয়টি বাংলাদেশ-এর পুলিশের কাছে জানানো হলেও তারা বিষয়টি খতিয়ে দেখেন এবং সৌদি আরব পুলিশের কাছে কমপ্লেইন করেন পরে পুলিশ গিয়ে ফাতেমাকে সেখান থেকে উদ্ধার করে নিয়ে বাংলাদেশের পাঠানোর ব্যবস্থা করেছেন এবং তাদের সহযোগিতার কারণে তিনি জিবিত বাংলাদেশে আসতে সক্ষম হয়েছেন।
ফাতেমার মুখে শোনা গিয়েছিল তার মালিক তাকে অনেক তোমাদের অনেক সময় সাদিক মানসিকভাবে নির্যাতন কবে আসতেছেন কোন ধরনের অভিযোগ করতে পারতেছেন না বা প্রতিবাদ করতে পারতেছেন না মালিকের বিরুদ্ধে।
দালালচক্রের বিষয়টি ফাতেমা দেশে এসে রেখে বিস্তারিত বলেন আমাদের এক অভিযান চালিয়ে কৌশলের কয়েকজনকে আটক করে এবং বাকিদের কে আটক করার জন্য চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
যাদেরকে আটক করা হয়েছে তাদের সবাইকে রিমান্ডে দেওয়া হয়েছে বলতেছেন তাদেরকে রিমান্ড এর মাধ্যমে তাদের থেকে সকল কথা বের করা হবে।
এবং সবাইকে অনুরোধ করা গেল যে সকল মহিলারা বিদেশ যাবেন তারা সকল কিছুর যাচাই-বাছাই করে যাবেন যদি আপনার পরিচিত কেউ থাকে কাছের কেউ থাকে তাহলে তার মাধ্যমে সকল কিছু আগে বিস্তারিত জানবেন তারপরও কোম্পানি থেকে দেবেন কোন দালালের মাধ্যমে সৌদি আরব সহ মধ্যপ্রাচ্যের কোন দেশে না দেওয়ার জন্য অনুরোধ করা যাচ্ছে।
কিন্তু দালালরা ফাতেমাকে কাজ নাম দিয়ে সৌদি আরবের এক মালিকের কাছে বিক্রি করে দেন ফাতেমা থেকে বিস্তারিত জানা যায় যে ওই সৌদি আরব মালিক ফাতেমাকে কয়েক দিন ব্যবহার করে কয়েকজন বাংলাদেশি দালালের কাছে বিক্রি করে দেন বেশি টাকায়।
পরবর্তীতে বাংলাদেশী মালিকেরা ফাতেমাকে সৌদি আরবের আরেকটি মালিকের কাছে বিক্রি করে দেন কিন্তু বিষয়টি ফাতেমা অন্য কেউ জানেন না তিনি তার মালিকের কাছে কাজ করতে থাকেন প্রতিদিন প্রতিটা সময় তিনি তার মালিকের কথা শুনেন এবং সকল কাজকর্ম করেন ফাতেমার কাছে কখনো এটি সন্দেহজনক মনে হয়নি যে ফাতেমাকে বিক্রি করে দেওয়া হয়েছে সৌদি আরবের মালিকের কাছে।
অনেকদিন যাওয়ার ফলে ফাতেমা ফাতেমার মালিকের কাছে বেতন চান অনেক মাসের বেতন ফাতেমাকে দেয়নি যার ফলে মালিকের কাছে আবেদন জানান ওই মহিলা কিন্তু তখন মালিক তাকে অনেক সারিলিক নির্যাতন করেন, তাকে অনেক মারধোর করা হয়।
তখন ফতেমা বুঝতে পারেন এবং পুরোপুরি সেই বুঝে যান যে তাকে বিক্রি করে দেওয়া হয়েছে ওই দালালরা যার কেউ নেই তার সাথে এরকম ব্যবহার করা হচ্ছে এবং তাকে মারার সময় বলা হচ্ছে তোর কোন অধিকার নেই তোকে কেনা হয়েছে যা টাকা পাওয়ার উদার পেয়ে গেছে।
বিষয়টি নিয়ে ওই মুক্তবুদ্ধি মহিলা আর বাড়াবাড়ি করেন নাই পরবর্তীতে তিনি তার ফ্যামিলি মা-বাবা-ভাই-বোন বিষয়ে খুলে বলেন।
পরে বিষয়টি বাংলাদেশ-এর পুলিশের কাছে জানানো হলেও তারা বিষয়টি খতিয়ে দেখেন এবং সৌদি আরব পুলিশের কাছে কমপ্লেইন করেন পরে পুলিশ গিয়ে ফাতেমাকে সেখান থেকে উদ্ধার করে নিয়ে বাংলাদেশের পাঠানোর ব্যবস্থা করেছেন এবং তাদের সহযোগিতার কারণে তিনি জিবিত বাংলাদেশে আসতে সক্ষম হয়েছেন।
ফাতেমার মুখে শোনা গিয়েছিল তার মালিক তাকে অনেক তোমাদের অনেক সময় সাদিক মানসিকভাবে নির্যাতন কবে আসতেছেন কোন ধরনের অভিযোগ করতে পারতেছেন না বা প্রতিবাদ করতে পারতেছেন না মালিকের বিরুদ্ধে।
দালালচক্রের বিষয়টি ফাতেমা দেশে এসে রেখে বিস্তারিত বলেন আমাদের এক অভিযান চালিয়ে কৌশলের কয়েকজনকে আটক করে এবং বাকিদের কে আটক করার জন্য চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
যাদেরকে আটক করা হয়েছে তাদের সবাইকে রিমান্ডে দেওয়া হয়েছে বলতেছেন তাদেরকে রিমান্ড এর মাধ্যমে তাদের থেকে সকল কথা বের করা হবে।
এবং সবাইকে অনুরোধ করা গেল যে সকল মহিলারা বিদেশ যাবেন তারা সকল কিছুর যাচাই-বাছাই করে যাবেন যদি আপনার পরিচিত কেউ থাকে কাছের কেউ থাকে তাহলে তার মাধ্যমে সকল কিছু আগে বিস্তারিত জানবেন তারপরও কোম্পানি থেকে দেবেন কোন দালালের মাধ্যমে সৌদি আরব সহ মধ্যপ্রাচ্যের কোন দেশে না দেওয়ার জন্য অনুরোধ করা যাচ্ছে।