শিরোনামঃ কুষ্টিয়া কুমারখালীতে বিপ্লবী বাঘা যতীনের ভাস্কর্য ভাঙচুরের ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ তাদের একজন স্থানীয় যুবলীগ নেতার কয়া ম্যানেজিং কমিটি কে বিতরকিত করার উদ্দেশ্যে ভাস্করের উপর হামলা চালানো হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ, জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ৭ দিনের রিমান্ডের আবেদন করা হয়েছে যার শুনানি আগামীকাল হবে.
বিস্তারিতঃ ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনের অন্যতম কাণ্ডারী বাঘা যতীনের এইমাত্র ভাস্কর্য কুমারখালী কয়া বিদ্যালয় এর সামনে গত বৃহস্পতিবার রাতে দুর্বৃত্তরা হামলা চালায় এই বিপ্লবের প্রতিকৃতিতে এর পর থেকে হামলাকারীদের ধরতে মাঠে নামে পুলিশ.
পুলিশ সুপার জানান হামলার সাথে জড়িতদের চিহ্নিত করতে পেরেছেন তারা গ্রেফতার হয়েছেন মূলহোতা কয়া ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি আজিজুর রহমান আর তার দুই সহযোগী হৃদয় ও সবুজ.
-পুলিশ সুপারের নিজের মুখে আরো বলেনঃ এ ঘটনার সাথে জড়িত যারা সরাসরি ঘটনার সাথে জড়িত ছিলেন তাদের মধ্য থেকে চিহ্নিত করে আমরা তিনজন কে ধরতে পেরেছি এর বাইরে যারা জড়িত আছে তাদেরকে অতি তাড়াতাড়ি আইনের আওতায় আনা হবে.
পুলিশ জানায় যাদেরকে আটক করা হয়েছিল তারা ঘটনার দিন সন্ধ্যার পর থেকেই ওই এলাকায় ওই স্থানে ঘোরাঘুরি করছিল এবং রাতে তারা হামলা চালিয়ে ভাস্কর্যটি ভেঙে দে কয়া বিশ্ব বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে এই ঘটনা ঘটিয়েছে ম্যানেজিং কমিটি কে বিকৃত করার জন্য, প্রাথমিক তদন্ত সূত্র পুলিশ এইটি নিশ্চিত করেছেন.
ম্যানেজিং কমিটি কে বিকৃত করার উদ্দেশ্যে হামলা করে ভাস্কর্যটি ভেঙে দেওয়া চাক্ষুষ প্রমাণ পেয়েছে পুলিশ এ ব্যাপারে পুলিশ একেবারে নিশ্চিত হয়ে বলেছেন যে তিনজনকে আটক করা হয়েছিল তারা সরাসরি জড়িত ছিলেন এবং এর বাইরে যে সমস্ত লোক জড়িত রয়েছে তাদেরকে আইনের আওতায় নিয়ে আসা হবে.
তাদের বিরুদ্ধে আদালতে পুলিশ ৭ দিনের রিমান্ড আবেদন করা হয়েছে এবং সেটি আগামীকাল ঘোষণা করা হবে এবং এর বাইরে বাকি যে তথ্যগুলো রয়েছে তারা রিমান্ড শেষে সাংবাদিকদের কে জানানো হবে এমনটাই জানিয়েছেন কুষ্টিয়া বাগা ভাস্কর্য ভাঙ্গা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা।
বর্তমানে দেশের বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য হয়েছিল সবার মনে একটাই কথা বলবো যে আসলে যাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল সে হুজুররা কি ভাস্করটি বেঙ্গেছে নাকি তাদেরকে ফাঁসানোর জন্য ভাস্কর ভাঙ্গা হয়েছে সেটি এখন সবার কাছে কিছুটা হলেও পরিষ্কার